পোস্টগুলি

নভেম্বর ১৯, ২০১৬ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

ppi structure

ছবি
হালো ! ইদানিং OTG,OTA,NFC নিয়ে একটু বেশী নাড়াচাড়া হচ্ছে । বিশেষত বেশী OTG সুবিধার হ্যান্ডসেট রিলিজ ও Walton এর ফোনগুলোতে OTA সুবিধা দেওয়ার কারনে । বয়ান ছাইরা কাজের কথায় আসি। আজ আপনাদের OTA,OTG ও NFC এর নিজস্ব প্রেম কাহিনী বলবো !! OTG & OTA সম্পর্কে তো অনেকেই জানেন । তাই অনেকের কাছে অজানা NFC এর কথাও বলবো । OTA & OTG তো দেশে এসে পরলো । NFC আসতেও দেরী নাই । OTG : otg মানে on the go । যেহেতু USB ব্যবহার করা হয় এতে তাই একে USB On The Go ও বলা যায় । OTG ফাংশন সম্বলিত ফোন ফোন যদি আপনার থাকে তাহলে আপনার লাইফ পুরাই হ্যাপি !! otg ব্যবহার করে ফোনের সাথে Keyboard, Mouse, Pendrive, Card Reader সহজেই ব্যবহার করতে পারবেন । ফোনের ছোট কীবোর্ড ব্যবহার করতে ভালো লাগে না ?? Nothing to fear. OTG is here !! otg দ্বারা খুব সহজেই ফোনের সাথে কীবোর্ড বা মাউস ব্যাবহর করতে পারবেন । এছাড়াও স্টোরেজ নিয়ে সমস্যা অনেকেরই । কম স্টোরেজের কারনে বড় মুভি রাখতে পারেন না মোবাইল এ । তাই পেনড্রইভ এ মুভি রাখেন, usb দিয়ে পেনড্রাইভ মোবাইল এ কানেক্ট করেন & এনজয়য় !! তাই মূলত ষ্টোরেজ সমস্যার সমাধান করে OTG । আরেকটা কথ...

mobile dpi

আসসালামু আলাইকুম । আশা করি সবাই ভাল আছেন । আপনি আপনার প্রয়োজনে Computer এর Screen Resolution পরিবর্তন করেন কিন্তু আপনার Android/Tablet এর Screen Resolution পরিবর্তন করেন কি ? তবে ২ টির মধ্যে পার্থক্য আছে । Computer এর Resolution বাড়ালে text,icon,app etc. ছোট হয়ে যায় , কিন্তু Android/Tablet এর density বাড়ালে text,icon,app etc. বড় হয়ে যায় । Android/Tablet এর Screen Resolution এর জন্য density setting পরিবর্তন করা হয় । সহজ ভাবে বললে DPI (dots per inch) পরিবর্তন করা হয় । বিভিন্ন Android/Tablet এর ডিফল্ট DPI বিভিন্ন থাকে । যেমন- 120,240,320,480,...... আপনি যখন DPI কমিয়ে দিবেন তখন ফোনের text,icon,app,widget etc. ছোট হয়ে যাবে । আবার আপনি যখন DPI বাড়িয়ে দিবেন তখন ফোনের text,icon,app,widget etc.বড় দেখাবে। অনেক Android/Tablet ব্যবহারকারী Screen Resolution পরিবর্তন করতে পছন্দ করেন কারন এতে Screen performance বৃদ্ধি পায় । আবার High Resolution এর গেম খেলা , ভিডিও দেখা , home screen এ যথেষ্ট জায়গা বের করা ইত্যাদি সুবিধা পাওয়া যায় । DPI (dots per inch) কমিয়ে কত করবেন তা আমার বলা সম্ভব না । কারন এ...

what is vr

আজকে আমি ভার্চুয়াল রিয়ালিটি সম্পর্কে বিষদ আলোচনা করবো। কি এই ভার্চুয়াল রিয়ালিটি? ভার্চুয়াল রিয়ালিটি হচ্ছে একধরনের কৃত্রিম ত্রিমাত্রিক জগৎ যার সাথে বিশেষ কিছু ডিভাইসের মাধ্যমে সংযোগ স্থাপন করা যায়। এইসব ডিভাইস সাধারণত অনুকরনবিদ্যা(simulation) প্রয়োগ করে কাজ করে থাকে। ভার্চুয়াল রেয়ালিটির সংজ্ঞাটা এইরকমঃ কি ওয়ার্ডঃ ভার্চুয়াল রিয়ালিটি বিভিন্ন যন্ত্রাংশ ব্যাবহার করে থাকে। যেমন হেডসেট, গ্লাভস ইত্যাদি। ভার্চুয়াল রেয়ালিটি ব্যাবহার করার সময় ব্যাবহারকারীর মনে হবে সে ঐ 3D জগতেই আছে। ভার্চুয়াল রিয়ালিটি গেম খেললে একদম বাস্তব অভিজ্ঞতা পাওয়া যায়। শুধু দেখা ও শোনার ক্ষেত্রেই না, ফোর্স ফীডব্যাক গ্লাভস পরে কৃত্রিম জগতের জিনিসপত্রও ধরা যায়। আবার অনেক ক্ষেত্রে ট্রেডমিলের মত ডিভাইস দ্বারা হাটাও সম্ভব! ভার্চুয়াল রেয়ালিটির ব্যপক ব্যাবহার লক্ষ করা যায়। বিভিন্ন বাণিজ্যিক কাজে এর সুদূরপ্রসারী ফলদায়ী ব্যাবহার রয়েছে। যেমন গাড়ি নির্মাণ প্রতিষ্ঠান। সেখানে কৃত্রিম ভাবে আসল গাড়ি বানানোর আগে ত্রিমাত্রিক গাড়ি বানানো হয়। তাও প্রতে্যকটা অংশ হাত দিয়ে পর্যবেক্ষন করা যায়। এতে গড়ির বাস্তব মডেল আগেই বানানোর প্রয়োজন পরেন...

mobile ppi by iphone

মানুষের চোখে (রেটিনায়) প্রতি ইঞ্চিতে পিক্সেলের ঘনত্ব (pixel density) কত? মনে করা হয় এই ঘনত্ব ৩০০ PPI (pixel per inch)। এই ৩০০ PPI দিয়েই আমরা একটি নির্দিষ্ট দূরত্ব থেকে অসীম দূরত্ব পর্যন্ত স্পষ্ট দেখতে পারি। মানুষের চোখে যদি পিক্সেলের ঘনত্ব আরো বেশী থাকত তবে কি আরো দূরত্বের বস্তু আরো স্পষ্ট ভাবে দেখা যেত? উত্তর হলো "না"। যারা চোখের ভিশন কৌশল সম্পর্কে জানেন তারা ধরতে পারবেন স্পষ্ট দেখার ব্যাপারটা যতটা পিক্সেলের উপর নির্ভর করে কার চেয়ে বেশী নির্ভর করে রেটিনার সঠিক স্থানে আগত আলোর প্রতিফলন। চোখের সার্বিক ম্যাকানিজমের জন্য ৩০০ PPI হলো এপ্রোপিয়েট। [ এবার আসা যাক ডিসপ্লে বিষয়ে, বর্তমান ডিসপ্লে টেকনোলজির উন্নয়ন হচ্ছে প্রতি এককে পিক্সেলের ঘনত্ব দিয়ে। বিভিন্ন কোম্পানী প্রতিযোগীতা করছে কে কত কম এরিয়ায় বেশী সংখ্যক পিক্সেল ব্যবহার করে তাদের পন্য বাজারজাত করবে। এ ক্ষেত্রে আমি বলব এ্যপল সবচাইতে এগিয়ে আছে। এ্যপলের লেটেষ্ট পন্যের ডিসপ্লেতে তারা সংযোজন করছে রেটিনা ডিসপ্লে প্রযুক্তি। বর্তমানে রেটিনা ডিসপ্লে একটা ব্র্যণ্ড নেম বা মার্কেটিং টার্মে পরিনত হয়েছে যা সর্ব প্রথম এ্যপল ব্...

calculated ppi

বন্ধুরা   পিক্সেল।  নিয়ে তো জানলেন চলুন এবার আলোচনা করি পিপিআই মানে পিক্সেলস পার ইঞ্চি কি সে বিষয়ে। এবং চলুন সাথে জেনে নেওয়া যাক পিক্সেলস পার ইঞ্চি মাপা হয় কীভাবে তার সম্পর্কে। মনে করুন আপনার ফোনের স্ক্রীনের রেজুলেসন হলো ফুল এইচডি অর্থাৎ ১০৮০পি। ফুল এইচডি বা ১০৮০পি মানে হচ্ছে ১৯২০x১০৮০ পিক্সেলস। অর্থাৎ আপনার ফোনের স্ক্রীনে লম্বালম্বি ভাবে রয়েছে ১৯২০ পিক্সেলস এবং সমতল ভাবে রয়েছে ১০৮০ পিক্সেলস। এখন সব পিক্সেলস গুলোকে এক সাথে গুনলে পাওয়া যাবে ১৯২০x১০৮০= ২ মিলিয়ন পিক্সেলস প্রায়। এখন চলুন দেখি পিক্সেলস ডেনসিটি নিয়ে। এখন মনে করুন আপনার ফোনের স্ক্রীন সাইজ ৫.৫ ইঞ্চি। আপনি নিশ্চয় জানেন যে ইঞ্চি সবসময় কোনাকোনি ভাবে মাপা হয়ে থাকে। তাহলে আপনার ফোনের স্ক্রীন উপরের ডান কোনা থেকে নিচের বাম কোনা পর্যন্ত অথবা উপরের বাম কোনা থেকে নিচের ডান কোনা পর্যন্ত ৫.৫ ইঞ্চি হবে। এখন আপনার স্ক্রীনের কোনাকোনি বরাবর একটি রেখা কল্পনা করুন। তাহলে তৈরি হবে দুটি ত্রিভুজ। এখন আপনি স্কুলে তো নিশ্চয় প্যাথাগরাস সূত্র পড়েছেন যে কোন ত্রিভুজের যদি দুইটি দিকের পরিমাপ আপনার জানা থাকে তবে আরেকটি দিকের পরিমাপ সহজেই বেড় ক...

amoled display

'অ্যাকটিভ-ম্যাট্রিকস অরগানিক লাইট-ইমিটিং ডায়োড'-এর সংক্ষিপ্ত রূপ হলো অ্যামোলেড। এতে অর্গানিক বা জৈব পদার্থ ব্যবহার করা হয়। ২০১১ সাল থেকে ব্যবহার শুরু হওয়া এ পর্দায় অসাধারণ রং, হালকা ওজন এবং ব্যাটারির শক্তি সঞ্চয়সহ ওএলইডির অনেক গুণই রয়েছে। খুব দ্রুত জনপ্রিয় হওয়া এ পর্দাটি উচ্চ দামের বিভিন্ন স্মার্টফোন, মিডিয়া প্লেয়ার, ক্যামেরা, বিশাল পর্দার টিভি তৈরিতে ব্যবহার করা হচ্ছে। সুবিধা : এই ডিসপ্লেতে এলইডি থেকে কম শক্তির প্রয়োজন পড়ে। ফলে ব্যাটারি খরচ হয় কম। বিদ্যুৎশক্তি সঞ্চয়ী, দেড় গুণ বেশি লুমিনেন্স (আলোর পরিমাপক), পর্দায় দেখার মান অনেক ভালো, সাড়া দেয় দ্রুত এবং অনেক নমনীয়। এর পর্দা অনেক বেশি সংবেদনশীল। অসুবিধা : সরাসরি সূর্যালোকে এর ডিসপ্লে দেখা কষ্টকর। এর ভেতরের অর্গানিক উপাদান নষ্ট হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে তুলনামূলক কম দীর্ঘস্থায়ী। এ ডিসপ্লে তৈরির খরচ বেশি। নকিয়া এন৮-এর মতো ব্যয়বহুল স্মার্টফোনে এ পর্দা ব্যবহার করা হচ্ছে।

mobile display

TFT LCD Display : এটি সবচেয়ে বেশি প্রচলিত স্ক্রীন টাইপ। পুরানো মডেলের মোবাইলগুলো থেকে শুরু করে কম বাজেটের স্মার্টফোনগুলোতেও এই প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়। TFT এর পুর্নরুপ হলো Thin Film Transistor Technology. আর LCD এর পুর্নরুপ হলো Liquid Crystal Display. খারাপ কোয়ালিটির TFT LCD ডিসপ্লে যুক্ত মোবাইলে রঙ ফ্যাকাশে দেখাবে এবং স্ক্রীনের সাইড দিয়ে তাকালে অন্ধকার দেখা যাবে। ভাল কোয়ালিটির স্ক্রীন বেশি উজ্জ্বল হবে আর যেকোন দিক দিয়ে তাকালেই মোটামুটি পরিস্কার দেখা যাবে। সূর্যের আলোতে এই স্ক্রীনে পরিস্কার দেখতে অসুবিধা হয়। এ ধরনের ডিসপ্লেতে ব্যাটারীর খরচ বেশি হয় তবে এটি তৈরী করা যায় অনেক সস্তায়। তাই কম ও মাঝারী দামের সেটের এই ডিসপ্লে বেশি ব্যবহার করা হয়। IPS LCD Display: IPS এর পুর্নরুপ হলো In-Plane Switching. এটি TFT LCD Display থেকে উন্নত। এই স্ক্রীনের ডিসপ্লে কোয়ালিটি ভালো এবং ব্যাটারী কম খরচ হয়। এটি সাধারন LCD থেকে বেশী দামের বলে বেশী দামের স্মার্টফোনগুলোতে ব্যবহার করা হয়। OLED Display: OLED এর পুর্নরুপ হলো Organic Light Emitting Diode. এটি LCD থেকে ভালো কোয়ালিটির মোবাইল...