পোস্টগুলি

নভেম্বর ১৫, ২০১৬ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

প্রসেসর আরটিটেকচার

প্রসেসর আর্কিটেকচার ARMv7-এর মধ্যে আর্কিটেকচার মুলত ৫ প্রকার। সেগুলো হলো Cortex A5, A7, A8, A9 ও A15। সব কোম্পানিই এই ৫ আর্কিটেকচার মেনে প্রসেসর তৈরি করে থাকে। করটেক্স এ৫ অনেক পুরাতন, বেশ দুর্বল; আর করটেক্স এ১৫ হচ্ছে সবচেয়ে শক্তিশালী। যেহেতু এখনও এ১৫ এর কোন ফোন বাজারে আসেনি। সম্প্রতি বাজারে আসা গ্যালাক্সি এস ৪ -এ ব্যবহৃত হয়েছে এ১৫ এর সিপিইউ। সেহেতু অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইস কেনার সময় সম্ভব হলে এ৯ নেয়া উচিত, না হলে এ৭; আর এ৫ না নেয়াই ভাল। কিন্তু অনেকেই আছেন যারা ফোনে বেশি এইচডি গেম খেলেন না কিংবা মুভি দেখেন না। তাদের জন্য আবার এ৫ নেওয়াটাই ভালো হবে। কেননা, Cortex এ৫ প্রসেসরগুলো খুবই কম ব্যাটারি ব্যবহার করে যার ফলে আপনি আপনার ফোনে দীর্ঘ ব্যাটারি ব্যাকআপ পেতে পারেন। প্রসেসরের আরেকটি ব্যাপারটি হলো NEON সাপোর্ট। এটি জটিল কিছু না। NEON থাকার অর্থ হলো আপনার প্রসেসর এইচডি মানের ভিডিও সরাসরি দেখাতে সক্ষম। এর পর ক্লকস্পীড বা প্রসেসরের কাজের গতি। অবশ্যই যত বেশি হবে ততো ভাল। এবার প্রসেসরের শেষ ব্যাপার, মাল্টিকোর কিনা। প্রথমেই বলেছিলাম, ২জন থাকলে কাজ ভাগ করে করা যায়, ব্যাপারটি ঠিক সেরকম। ডু...

nfc setting

NFC কি ? NFC এর পূর্ণ রুপ হল Near Field Communication. ফাইল ট্রান্সফারের ক্ষেত্রে অন্যতম একটি ফাংশন হল NFC। অবশ্য এই NFC সব ডিভাইসে থাকে না। তবে যাদের আছে তাদের জন্য এই টিপস: - প্রথমেই NFC ফাংশন চালু করার জন্য নিচের তিনটি ধাপ অনুসরণ করুন: ১) প্রথমে Settings এ Wireless and Networks অপশনে যান। ২) এরপর NFC চেকবক্স মার্ক করুন। তাহলেই চালু হয়ে যাবে NFC NFC দিয়ে অন্য ডিভাইসে কন্টাক্ট নাম্বার শেয়ার করার পদ্ধতি : ১) আপনার ডিভাইস এবং রিসিভিং ডিভাইস দুটোতেই NFC চালু আছে কিনা তা চেক করে নিবেন এবং দেখে নিবেন স্ক্রিন অ্যাকটিভ আছে কিনা । ২) এরপর আপনার কন্টাক্ট এ গিয়ে যে কন্টাক্ট গুলো শেয়ার করতে চান সেগুলো সিলেক্ট করুন। ৩) আপনার ডিভাইস এবং রিসিভিং ডিভাইস ব্যাক টু ব্যাক ধরুন যাতে প্রত্যেক ডিভাইসের NFC ডিটেকশন এলাকা একটি অপরটিকে টাচ করে। যখন ডিভাইস দুটি একটি অপরটিকে রিকগনিজ করে তখন উভয়ই ভাইব্রেট করে এবং ডাটা ট্রান্সফার শুরু হয়। ৪) ভাইব্রেট করার পর ডিভাইস দুটি তৎক্ষণাৎ আলাদা করে ফেলুন। ৫) ট্রান্সফার হয়ে গেলে রিসিভিং ডিভাইসের স্ক্রিনে ট্রান্সফার ইনফরমেশন ডিসপ্লে হয় এবং কন্টাক্ট লি...

Android and Linux realtion

 অ্যান্ড্রয়েড এবং লিনাক্সের মধ্যে যে কোনো সম্পর্ক আছে, এমনটা হয়তো অনেকেরই ধারণার বাইরে। আমাদের আগের একটি পোস্টে আমরা দেখিয়েছিলাম কীভাবে নেক্সাস ৭-এ লিনাক্স-ভিত্তিক অপারেটিং সিস্টেম উবুন্টু ইন্সটল করতে হয়। সেখান থেকেই পাঠকদের মনে এই প্রশ্ন জন্মাতে পারে, কীভাবে অ্যান্ড্রয়েডে লিনাক্স-ভিত্তিক অপারেটিং সিস্টেম চলছে। কারণটা আসলে সহজ। অ্যান্ড্রয়েডই লিনাক্স। অ্যান্ড্রয়েড একটি অপারেটিং সিস্টেম। ঠিক উবুন্টুর মতোই। অ্যান্ড্রয়েড কাজ করে একটি স্ট্যান্ডার্ড লিনাক্স কার্নেলের উপর। কার্নেলকে সহজ ভাষায় অপারেটিং সিস্টেমের হার্ট বলা চলে। আপনি যেসব কাজ স্পর্শের মাধ্যমে করছেন এগুলো বুঝে নিয়ে সফটওয়্যার ও হার্ডওয়্যারকে নির্দেশানুযায়ী কাজ করানোর দায়িত্বই এই কার্নেল পালন করে। একটি ডেস্কটপ কম্পিউটারে যেমন লিনাক্স কার্নেল আপনার কিবোর্ড ও মাউসে দেয়া কমান্ডগুলো অপারেটিং সিস্টেমের জন্য ট্রান্সলেট করে দেয়, অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসে ঠিক একই ঘটনা ঘটে। এখানে আপনার টাচ, সোয়াইপ ইত্যাদি সবগুলো প্রথমে কার্নেলের কাছে যায় যে পরবর্তীতে অ্যান্ড্রয়েডকে নির্দেশ দেয় আপনার ইনপুট অনুযায়ী কাজ করতে। অ্যান্ড...