প্রসেসর আরটিটেকচার
প্রসেসর আর্কিটেকচার
ARMv7-এর মধ্যে আর্কিটেকচার মুলত ৫ প্রকার। সেগুলো হলো Cortex A5, A7, A8, A9 ও A15। সব কোম্পানিই এই ৫ আর্কিটেকচার মেনে প্রসেসর তৈরি করে থাকে। করটেক্স এ৫ অনেক পুরাতন, বেশ দুর্বল; আর করটেক্স এ১৫ হচ্ছে সবচেয়ে শক্তিশালী। যেহেতু এখনও এ১৫ এর কোন ফোন বাজারে আসেনি। সম্প্রতি বাজারে আসা
গ্যালাক্সি এস ৪ -এ ব্যবহৃত হয়েছে এ১৫ এর সিপিইউ। সেহেতু অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইস কেনার সময় সম্ভব হলে এ৯ নেয়া উচিত, না হলে এ৭; আর এ৫ না নেয়াই ভাল।
কিন্তু অনেকেই আছেন যারা ফোনে বেশি এইচডি গেম খেলেন না কিংবা মুভি দেখেন না। তাদের জন্য আবার এ৫ নেওয়াটাই ভালো হবে। কেননা, Cortex এ৫ প্রসেসরগুলো খুবই কম ব্যাটারি ব্যবহার করে যার ফলে আপনি আপনার ফোনে দীর্ঘ ব্যাটারি ব্যাকআপ পেতে পারেন।
প্রসেসরের আরেকটি ব্যাপারটি হলো NEON সাপোর্ট। এটি জটিল কিছু না। NEON থাকার অর্থ হলো আপনার প্রসেসর এইচডি মানের ভিডিও সরাসরি দেখাতে সক্ষম।
এর পর ক্লকস্পীড বা প্রসেসরের কাজের গতি। অবশ্যই যত বেশি হবে ততো ভাল।
এবার প্রসেসরের শেষ ব্যাপার, মাল্টিকোর কিনা। প্রথমেই বলেছিলাম, ২জন থাকলে কাজ ভাগ করে করা যায়, ব্যাপারটি ঠিক সেরকম। ডুয়াল কোর মানে ২টি প্রসেসর, কোয়াড কোর মানে ৪টি। প্রসেসর কোয়াড কোর মানেই যে এটি ভাল হবে -তাও আবার ঠিক নয়। কিন্তু কোর কয়টি না দেখে শুরুতে দেখা উচিৎ প্রসেসর ইন্সট্রাকশন সেট ও আর্কিটেকচার।
ইকবাল
ARMv7-এর মধ্যে আর্কিটেকচার মুলত ৫ প্রকার। সেগুলো হলো Cortex A5, A7, A8, A9 ও A15। সব কোম্পানিই এই ৫ আর্কিটেকচার মেনে প্রসেসর তৈরি করে থাকে। করটেক্স এ৫ অনেক পুরাতন, বেশ দুর্বল; আর করটেক্স এ১৫ হচ্ছে সবচেয়ে শক্তিশালী। যেহেতু এখনও এ১৫ এর কোন ফোন বাজারে আসেনি। সম্প্রতি বাজারে আসা
গ্যালাক্সি এস ৪ -এ ব্যবহৃত হয়েছে এ১৫ এর সিপিইউ। সেহেতু অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইস কেনার সময় সম্ভব হলে এ৯ নেয়া উচিত, না হলে এ৭; আর এ৫ না নেয়াই ভাল।
কিন্তু অনেকেই আছেন যারা ফোনে বেশি এইচডি গেম খেলেন না কিংবা মুভি দেখেন না। তাদের জন্য আবার এ৫ নেওয়াটাই ভালো হবে। কেননা, Cortex এ৫ প্রসেসরগুলো খুবই কম ব্যাটারি ব্যবহার করে যার ফলে আপনি আপনার ফোনে দীর্ঘ ব্যাটারি ব্যাকআপ পেতে পারেন।
প্রসেসরের আরেকটি ব্যাপারটি হলো NEON সাপোর্ট। এটি জটিল কিছু না। NEON থাকার অর্থ হলো আপনার প্রসেসর এইচডি মানের ভিডিও সরাসরি দেখাতে সক্ষম।
এর পর ক্লকস্পীড বা প্রসেসরের কাজের গতি। অবশ্যই যত বেশি হবে ততো ভাল।
এবার প্রসেসরের শেষ ব্যাপার, মাল্টিকোর কিনা। প্রথমেই বলেছিলাম, ২জন থাকলে কাজ ভাগ করে করা যায়, ব্যাপারটি ঠিক সেরকম। ডুয়াল কোর মানে ২টি প্রসেসর, কোয়াড কোর মানে ৪টি। প্রসেসর কোয়াড কোর মানেই যে এটি ভাল হবে -তাও আবার ঠিক নয়। কিন্তু কোর কয়টি না দেখে শুরুতে দেখা উচিৎ প্রসেসর ইন্সট্রাকশন সেট ও আর্কিটেকচার।
ইকবাল
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন